আজ আমরা মহানবীর সুন্নাতের গুরুত্ব ও ফজিলত সম্পর্কে আলোচনা করব।
উলামায়ে কেরাম বলেন, ফরজ ও ওয়াজীব হচ্ছে আল্লাহর হক্ক, সুন্নত হচ্ছে নবীর হক্ব, নফল হচ্ছে নিজস্ব হক্ব। ফরজ ও ওয়াজীবের মর্তবা বা ফজীলত বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। তবুও সুন্নতের মর্তবা থুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি ফরজের শক্তি ও ফজীলতকে বৃদ্ধি ও মজবুত করে।
সুন্নত সম্পর্কে নবীজী বলেন “আমার উম্মতের ফেতনা-ফাসাদের যামানায় যে আমার একটি সুন্নতকে জিন্দা করল সে ১০০ শহীদের সওয়াব লাভ করবে।” নবীজী আরো বলেন, “যে আমার একটি সুন্নতকে জিন্দা করলে সে আমাকে ভালবাসলো। আর যে আমাকে ভালোবাসলো সে আমার সাথে জান্নাতে অবস্থান করবে।”
যখন আমাদের ক্ষুধা লাগে তখন আমরা খাবার খাই কিন্তু সুন্নত হলো পেট ভর্তি করে না খাওয়া। এতে পেটের হজমের জন্য সহজ। যদি আমরা সুন্নত নিয়ম না মেনে চলি তাহলে পেট খারাপসহ নানান প্রকার অসুবিধা হতে পারে।
এছাড়াও আরো কিছু সুন্নত রয়েছে যেমন- সকলের সাথে পরামর্শ করে কাজ করা। এতে পারস্পারিক ভালোবাসা বহাল থাকে। খাবার বসে খাওয়া, ঢিলা কুলূখ ব্যবহার করা, শোবার পূর্বে বিছানা ৩ বার ঝাড়া, জুতা নেড়েচেড়ে পরা , চোঁখে সুরমা ব্যবহার করা, পুরুষদের জন্য সুগন্ধি ব্যবহার করা ইত্যাদি কাজ নবীজীর সুন্নত তো বটেই এ সমস্ত বিষয়ে দুনিয়াবী অনেক উপকারও রয়েছে যা একটু চিন্তা করলেই বুঝে আসবে।
আমাদের জীবনের প্রতিটি দিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত সুন্নতের সংখ্যা অপরীসীম । তারপরও দেখা যায়, সুন্নত মেনে চলার মাধ্যমে হারাম কার্যাবলী থেকেও হেফাজতে থাকা যায়। যেমন- নজর বা দৃষ্টিকে হেফাজত করলে হারাম দৃশ্যাবলী থেকে চোখের হেফাজত হয়। পাশাপাশি পাগড়ী পড়ার দ্বারা পথে দূর্ঘটনার শিকার হলে মাথা হেফাজত থাকে।
ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, সাহাবাগণ মেসওয়াকের সুন্নত পালন করার কারণে তারা বিনা যুদ্ধে জয় লাভ করেন। কাফেররা এ ভয়ে ময়দান ছেড়ে পলায়ন করেছিল। কাফেররা এ দৃশ্য দেখে ভেবেছিল, মুসলমানরা এটি আবার কোনো রণকৌশল অবলম্বন করছে যে, তারা গাছের ডাল দ্বারা দাঁতকে ধার করছে।
ঠিক এমনিভাবে মানুষের জন্য আল্লাহ একটি দিক সীমাবদ্ধ রেখেছেন, তা হলো শরীয়ত। আর এই শরীয়তের এক একটি হুকুম আমাদের সঠিকভাবে আদায় করতে হবে।
সুন্নত তরীকায় চলার দ্বারা উম্মতের শুধুমাত্র যে পারলৌকিক কল্যাণই সাধিত হয় তা নয়, বরং পার্থিব সুখ শান্তি এবং নিরাপত্তাও হাসিল হয়ে থাকে।
সুতরাং আমরা সুন্নতকে মেনে সে অনুযায়ী জীবনকে গড়ে দুনিয়া ও আখেরাতের কামিয়াবি হাসিল করবো । আর আমরা যখন চেষ্টা করবো আল্লাহ পাক আমাদের জন্য তা কর্মে পরিণত করার পথ সহজ করে দিন।
সুন্নত সম্পর্কে নবীজী বলেন “আমার উম্মতের ফেতনা-ফাসাদের যামানায় যে আমার একটি সুন্নতকে জিন্দা করল সে ১০০ শহীদের সওয়াব লাভ করবে।” নবীজী আরো বলেন, “যে আমার একটি সুন্নতকে জিন্দা করলে সে আমাকে ভালবাসলো। আর যে আমাকে ভালোবাসলো সে আমার সাথে জান্নাতে অবস্থান করবে।”
যখন আমাদের ক্ষুধা লাগে তখন আমরা খাবার খাই কিন্তু সুন্নত হলো পেট ভর্তি করে না খাওয়া। এতে পেটের হজমের জন্য সহজ। যদি আমরা সুন্নত নিয়ম না মেনে চলি তাহলে পেট খারাপসহ নানান প্রকার অসুবিধা হতে পারে।
এছাড়াও আরো কিছু সুন্নত রয়েছে যেমন- সকলের সাথে পরামর্শ করে কাজ করা। এতে পারস্পারিক ভালোবাসা বহাল থাকে। খাবার বসে খাওয়া, ঢিলা কুলূখ ব্যবহার করা, শোবার পূর্বে বিছানা ৩ বার ঝাড়া, জুতা নেড়েচেড়ে পরা , চোঁখে সুরমা ব্যবহার করা, পুরুষদের জন্য সুগন্ধি ব্যবহার করা ইত্যাদি কাজ নবীজীর সুন্নত তো বটেই এ সমস্ত বিষয়ে দুনিয়াবী অনেক উপকারও রয়েছে যা একটু চিন্তা করলেই বুঝে আসবে।
আমাদের জীবনের প্রতিটি দিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত সুন্নতের সংখ্যা অপরীসীম । তারপরও দেখা যায়, সুন্নত মেনে চলার মাধ্যমে হারাম কার্যাবলী থেকেও হেফাজতে থাকা যায়। যেমন- নজর বা দৃষ্টিকে হেফাজত করলে হারাম দৃশ্যাবলী থেকে চোখের হেফাজত হয়। পাশাপাশি পাগড়ী পড়ার দ্বারা পথে দূর্ঘটনার শিকার হলে মাথা হেফাজত থাকে।
ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, সাহাবাগণ মেসওয়াকের সুন্নত পালন করার কারণে তারা বিনা যুদ্ধে জয় লাভ করেন। কাফেররা এ ভয়ে ময়দান ছেড়ে পলায়ন করেছিল। কাফেররা এ দৃশ্য দেখে ভেবেছিল, মুসলমানরা এটি আবার কোনো রণকৌশল অবলম্বন করছে যে, তারা গাছের ডাল দ্বারা দাঁতকে ধার করছে।
ঠিক এমনিভাবে মানুষের জন্য আল্লাহ একটি দিক সীমাবদ্ধ রেখেছেন, তা হলো শরীয়ত। আর এই শরীয়তের এক একটি হুকুম আমাদের সঠিকভাবে আদায় করতে হবে।
সুন্নত তরীকায় চলার দ্বারা উম্মতের শুধুমাত্র যে পারলৌকিক কল্যাণই সাধিত হয় তা নয়, বরং পার্থিব সুখ শান্তি এবং নিরাপত্তাও হাসিল হয়ে থাকে।
সুতরাং আমরা সুন্নতকে মেনে সে অনুযায়ী জীবনকে গড়ে দুনিয়া ও আখেরাতের কামিয়াবি হাসিল করবো । আর আমরা যখন চেষ্টা করবো আল্লাহ পাক আমাদের জন্য তা কর্মে পরিণত করার পথ সহজ করে দিন।
0 coment�rios:
Post a Comment